ঢাকা, মে ১৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে পাঠানো
বার্ষিক বিবরণীতে ‘মিথ্যা তথ্য’ দেওয়ার অভিযোগে বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেড ও
ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ তিনজনের
বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
সোমবার দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম সাইফুর রহমান তাদের বিরুদ্ধে এ পরোয়ানা জারি করেন।
পরোয়ানাভুক্ত অপর দুই আসামি হলেন- বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালক ইরফান আহমেদ সানি ও সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন।
বিএনএস গ্র“প অব কোম্পানির চেয়ারম্যান এমএনএইচ বুলু সকালে একই আদালতে এই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
আর্জিতে বলা হয়, ২০০৯ সালের ২৯ জুন আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জাল স্ট্যাম্পে চালানের কপি জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফান্ডসে জমা দিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে বুলুর ৬৪ হাজার শেয়ার ডেসটিনি ২০০০-এর নামে হস্তান্তর করে নেয়।
বুলুর দাবি, তিনি বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের ৬৪ হাজার শেয়ারের মালিক। শর্তসাপেক্ষে ওই শেয়ারগুলো হস্তান্তরের জন্য বাদীর সঙ্গে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চুক্তি হলেও ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড শর্ত অনুযায়ী তাকে ব্যাংক ঋণ থেকে মুক্ত না করায় ওই চুক্তি বাতিল করা হয়।
বিষয়টি নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি আবেদন করার কথাও উল্লেখ করেছেন বুলু। আদালতে তার পক্ষে শুনানি করেন আইজীবী তানজীব উল আলম ও তাপস দত্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি প্রতিবেদন ধরে স¤প্রতি ডেসটিনি গ্র“পের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ব্যাংকিং চালানোসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে। কয়েকটি সংবাদপত্রে এ নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর তাদের কার্যক্রম খতিয়ে দেখার কথা বলেছে অর্থ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিও।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কয়েকদিন আগে ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন ও তার স্ত্রীসহ গ্রুপের শীর্ষ পাঁচ ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব জব্দ করার জন্য ব্যাংকগুলোর কাছে চিঠি পাঠায়
সোমবার দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম সাইফুর রহমান তাদের বিরুদ্ধে এ পরোয়ানা জারি করেন।
পরোয়ানাভুক্ত অপর দুই আসামি হলেন- বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালক ইরফান আহমেদ সানি ও সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন।
বিএনএস গ্র“প অব কোম্পানির চেয়ারম্যান এমএনএইচ বুলু সকালে একই আদালতে এই তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
আর্জিতে বলা হয়, ২০০৯ সালের ২৯ জুন আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জাল স্ট্যাম্পে চালানের কপি জয়েন্ট স্টক কোম্পানি অ্যান্ড ফান্ডসে জমা দিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে বুলুর ৬৪ হাজার শেয়ার ডেসটিনি ২০০০-এর নামে হস্তান্তর করে নেয়।
বুলুর দাবি, তিনি বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের ৬৪ হাজার শেয়ারের মালিক। শর্তসাপেক্ষে ওই শেয়ারগুলো হস্তান্তরের জন্য বাদীর সঙ্গে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চুক্তি হলেও ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেড শর্ত অনুযায়ী তাকে ব্যাংক ঋণ থেকে মুক্ত না করায় ওই চুক্তি বাতিল করা হয়।
বিষয়টি নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি আবেদন করার কথাও উল্লেখ করেছেন বুলু। আদালতে তার পক্ষে শুনানি করেন আইজীবী তানজীব উল আলম ও তাপস দত্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি প্রতিবেদন ধরে স¤প্রতি ডেসটিনি গ্র“পের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ব্যাংকিং চালানোসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে। কয়েকটি সংবাদপত্রে এ নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর তাদের কার্যক্রম খতিয়ে দেখার কথা বলেছে অর্থ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিও।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কয়েকদিন আগে ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন ও তার স্ত্রীসহ গ্রুপের শীর্ষ পাঁচ ব্যক্তির ব্যাংক হিসাব জব্দ করার জন্য ব্যাংকগুলোর কাছে চিঠি পাঠায়
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন