This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

রবিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১২

মন পড়া রোবট উদ্ভাবন!!!

আলোচিত চলচ্চিত্র অ্যাভাটার-এ দেখানো চরিত্র এবার বাস্তব রূপ পেতে যাচ্ছে। জোসে মিলান নামে এক সুইস অধ্যাপক শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন এমন এক রোবট যা মানুষের মনের কথা বুঝতে পারে। মনে মনে কোনো ইচ্ছা প্রকাশ করলে বুঝে যাবে রোবটটি। এবং সে অনুযায়ী কাজ করে দিতে পারবে। জোসে মিলান জানান, মূলত প্রতিটি চিন্তার সময় মানুষের মস্তিষ্ক থেকে এক এক ধরনের তরঙ্গ নির্গত হয়। এ তরঙ্গ রোবটটি নির্দেশ হিসেবে গ্রহণ করবে। অসংখ্য তরঙ্গের সমন্বয়ে রোবটটি পেয়ে যাবে আসলে কী বোঝানো হচ্ছে। সম্প্রতি সুইডেনের পক্ষাঘাত হাসপাতালে বেশ কয়েকজন রোগীর ওপর পরীক্ষা চালিয়ে সাফল্য পেয়েছেন মিলান। পর্যবেক্ষণের জন্য পক্ষাঘাতগ্রস্ত এক ব্যক্তিকে একটি কামরায় বিশেষ কম্পিউটারের সামনে বসানো। মাথায় পরানো হয় বৈদ্যুতিক ডায়োড যুক্ত বিশেষ ধরনের ক্যাপ। পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগী মনে মনে ভাবতে থাকেন। আর এ সময় রোবটি তরঙ্গ গ্রহণ করে ৩৭ মাইল দূরে অবস্থিত মূল সার্ভারে সংকেত পাঠাতে থাকে। এরপর মূল সার্ভারটিই তরঙ্গ থেকে নির্দেশনা উদ্ধার করে রোবটটিকে জানায়। এরপর রোবটটি পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তির চিন্তা অনুযায়ী কাজ শুরু করে। কিছু কারিগরি ত্রুটি সারিয়ে বাণিজ্যিকভাবে এ রোবট নির্মাণের জন্য সময় লাগতে পারে।
আমিনুর রহমান

বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন উন্নয়নে ২৫০০ কোটি টাকার প্রকল্প..


জাফর আহমেদ
চট্টগ্রামে প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুৎ সরবরাহ ও পাঁচ বিভাগের বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন উন্নয়ন ও উপকেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি ইতিমধ্যে পরিকল্পনা কমিশনের প্রাক-মূল্যায়ন কমিটির অনুমোদন পেয়েছে। চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য প্রকল্পটি শিগগিরই জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় উত্থাপন করা হবে।
সূত্র জানায়, প্রকল্পটির মাধ্যমে প্রধানত চট্টগ্রামের আনোয়ারায় প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক ২৮২ মেগাওয়াট ও এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট এবং শিকলবাহায় প্রস্তাবিত ২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুৎ প্রয়োজনীয় স্থানে সরবরাহে সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হবে। বিশেষ করে চট্টগ্রামের রামপুর ও শিকলবাহা থেকে চট্টগ্রাম শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা। এ ছাড়া এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রস্তাবিত ১৩২/৩৩ কেভি সাব স্টেশনের মাধমে আগ্রাবাদ, চৌদ্দগ্রাম, রামগঞ্জ, ভালুকা, বারইয়ারহাট, বেনাপোল, শরীয়তপুর, বরিশাল, মহাস্থানগড়, জলঢাকা এবং রাজশাহী এলাকার বর্ধিত চাহিদা পূরণে অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পটির মাধ্যমে করা হবে।
এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ২ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এর মধ্যে জাপানের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগিতা সংস্থা জাইকা প্রকল্প সাহায্য হিসেবে দেবে ১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা। সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ইক্যুইটি হিসেবে দেওয়া হবে প্রায় ২২৬ কোটি টাকা। বাকি ২৫৭ কোটি টাকার জোগান দেবে বাস্তবায়নকারী সংস্থা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হচ্ছে। এ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য জাইকার সঙ্গে গত ২২ ডিসেম্বর প্রাথমিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
সূত্র জানায়, এ প্রকল্পের অধীনে ৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ হাটহাজারী-শিকলবাহা-আনোয়ারা ২৩০ কেভি দ্বৈত সার্কিট সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া হাটহাজারী-রামপুর ২৩০ কেভির দ্বৈত সার্কিট ওপরের অংশ ২৪ কিলোমিটারের সঞ্চালন লাইন এবং হাটহাজারী-রামপুর ২৩০ কেভি নিচের অংশের ৮ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন নির্মিত হবে। এসব সঞ্চালন লাইনসহ মোট ২৩৯ কিলোমিটার বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হবে।
দেশের ৫ বিভাগের ১৩টি স্থানে তেরটি বিভিন্ন শক্তির উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। আর ২৩০ ও ১৩২ কেভি ক্ষমতাসম্পন্ন কেন্দ্রের সম্প্রসারণ করা হবে। পরিকল্পনা কমিশনের বিদ্যুৎ উইংয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা সমকালকে জানান, প্রকল্পটি ইতিমধ্যেই পরিকল্পনা কমিশনের প্রাক-মূল্যায়ন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। শিগগিরই এ প্রকল্পটি একনেকের সভায় অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হবে। তিনি বলেন, চট্টগ্রামে প্রস্তাবিত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হলে দেশের শিল্পাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবাহে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

ডার্বি লড়াই.....




 

৪৪ বছরে ফুটবল ইতিহাসে কত পরিবর্তন ঘটে গেছে। এসেছে পূর্ণ রূপে পেশাদারিত্ব। ইংলিশ ফুটবল লীগ নাম পরিবর্তন হয়ে রূপান্তর ঘটেছে প্রিমিয়ার লীগে। লিভারপুলের দীর্ঘ আধিপত্য খর্ব করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের (ম্যানইউ) উত্থান। এ সময়ের মধ্যে কতকিছু ঘটে গেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে। সময়ের ব্যবধানে পরিবর্তনের সে ধারায় আরও একটি নতুন ইতিহাস সৃষ্টির ক্ষণ আজ। ১৯৬৮ সালের পর আবারও ইংলিশ ফুটবলের সর্বোচ্চ আসরের মুকুট মাথায় তুলে নিতে প্রস্তুত ম্যানইউর শহর প্রতিবেশী ম্যানচেস্টার সিটি। তবে সিটির সামনে সবচেয়ে বড় বাধাটির নাম এখনও সেই ম্যানইউই। দুই শহর প্রতিদ্বন্দ্বীর ডার্বি ম্যাচে আজই নির্ধারণ হয়ে যেতে পারে এবারের লীগ শিরোপা যাচ্ছে কার ঘরে। ইত্তেহাদ স্টেডিয়ামে আজ রাতেই বসছে ম্যানচেস্টারের দু'দলের লড়াই। ধারণা করা হচ্ছে, এ ডার্বি ম্যাচটি দেখার জন্য বিশ্বব্যাপী টিভির সামনে বসবে প্রায় ৬৫০ মিলিয়ন (৬৫ কোটি) মানুষ। যা প্রিমিয়ার লীগ ইতিহাসেও একটি রেকর্ড।
ম্যানইউ এবং ম্যানসিটি_ দু'দলের সামনেই নতুন ইতিহাসের হাতছানি। ম্যানসিটির চাইতে ৩ পয়েন্ট এগিয়ে ম্যানইউ। ইত্তেহাদ স্টেডিয়ামে আজ যদি সিটিকে হারাতে পারে তাহলে প্রথম দল হিসেবে ২০টি ইংলিশ লীগ শিরোপা জয়ের রেকর্ড গড়বে ম্যানইউ। আর যদি হারে, তাহলে ১৯৬৮ সালের পর (৪৪ বছর) এই প্রথম ইংলিশ ফুটবলের সর্বোচ্চ আসরের শিরোপা জিতবে ম্যানসিটি। শুধু তাই নয়, ১৯৯২-৯৩ মৌসুমে প্রিমিয়ার লীগ নামকরণের পর থেকে এটাই হবে তাদের প্রথম শিরোপা। তবে এ ক্ষেত্রে আরও অপেক্ষা করতে হবে সিটিকে। কারণ ডার্বির পর দু'দলেরই আরও দুটি করে ম্যাচ বাকি থাকবে। ওই দুই ম্যাচে ভালো ব্যবধানে জিততে হবে সিটিকে। বিপরীতে ম্যানইউকে একটি হার কিংবা ড্র করতে হবে, অথবা গোল ব্যবধানে পিছিয়ে যেতে হবে। ম্যানসিটির জন্য সুবিধাজনক দিক হলো, গোল ব্যবধানে এগিয়ে আছে তারাই। একই সঙ্গে দু'দলের হেড টু হেড ব্যবধানেও এগিয়ে ম্যানসিটিই। কারণ ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে প্রথম পর্বের ডার্বিতে ম্যানইউকে ৬-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছিল ম্যানসিটি। আজ জিতলে তো কথাই নেই।
২০০১-০২ মৌসুমেও দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবলে খেলেছিল ম্যানসিটি। আজ তারা প্রিমিয়ার লীগ দাবিদার। ২০০৮ সালে আবুধাবিভিত্তিক আরব আমিরাতের ধনকুবের শেখ মনসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান কিনে নেওয়ার পরই পরিবর্তন শুরু হয় ম্যানচেস্টারের এ ক্লাবটির। সে থেকে এবার নিয়ে তিন মৌসুমে উড়েই চলছে ম্যানইউর প্রতিবেশীরা। গত মৌসুমে সিটির অবস্থান ছিল তৃতীয়। চলতি মৌসুমে ইতিমধ্যে শিরোপা নিশ্চিতই হয়ে যেত। যদি মাঝে কয়েকটা ম্যাচে হোঁচট না খেত তারা। সান্দারল্যান্ড, স্টোক সিটির সঙ্গে বাজে পারফরম্যান্সের কারণে ৮ পয়েন্ট এগিয়ে যায় তারা। সিটি কোচ রবার্তো মানচিনি তো আশাই ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু উইগান অ্যাথলেটিকের কাছে হার এবং এভারটনের সঙ্গে ড্র করে ম্যানইউই শিরোপা লড়াইটা জমিয়ে তোলে। ৩ পয়েন্টের ব্যবধান নিয়ে আজ শিরোপার জন্যই তারা মুখোমুখি হবে শহর প্রতিদ্বন্দ্বীর। ১৯৬৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এমন একটি ডার্বি ম্যাচ। লীগের ১০ ম্যাচ বাকি থাকতে ওই ডার্বিটি শিরোপা নির্ধারণী না হলেও তা ছিল দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় স্থানে ওঠার লড়াই। ম্যানইউকে ৩-১ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠেছিল ম্যানসিটিই। শেষ পর্যন্ত তারাই হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন।
গত সপ্তাহে এভারটনের সঙ্গে ম্যানইউর ৪-৪ গোলে ড্র করার পর থেকেই আজকের ডার্বিকে বলা হচ্ছে, 'মাদার অব অল ডার্বি।' কোচ স্যার আলেক্স ফার্গুসন তখনই বলেছিলেন, 'আমার কোচিং ক্যারিয়ারে সম্ভবত এটাই হচ্ছে কঠিন ডার্বি।' তিনিই আজকের ডার্বিকে মাদার অব অল ডার্বি বলে উল্লেখ করেন, 'এটা সমর্থকদের রক্তের মধ্যে প্রবেশ করেছে। আমি মনে করি, প্রচুর ভক্ত-দর্শক এ ম্যাচ ঘিরে প্রচণ্ড উত্তেজনায় ভুগছে। আমরাও সর্বাত্মক চেষ্টা করব এ ম্যাচটি জয়ের জন্য।' ম্যানসিটি মিডফিল্ডার গ্যারেথ ব্যারিও বললেন প্রায় একই কথা, 'মানুষ বলাবলি শুরু করেছে, প্রিমিয়ার লীগ ইতিহাসে এটাই সম্ভবত সবচেয়ে হাইভোল্টেজ ম্যাচ। তবে এত বড় ম্যাচ কিংবা ম্যানইউর মতো দলের বিপক্ষে খেলার চাপ নিয়ে আমি চিন্তিত নই।'

বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১২

পরীক্ষার মধ্যে হরতালে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট....

এইচএসসি পরীক্ষার মধ্যে হরতাল করার ওপর অন্তবর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা চেয়ে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেছেন এক আইনজীবী।

রিটকারী মো. ইউনূস আলী আকন্দ জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও জাহাঙ্গীর হোসেনের বেঞ্চে এই আবেদন করেন। আদালত তা গ্রহণ করে রোববার শুনানির দিন রেখেছে।

রিট আবেদন করার পর ইউনূস আলী আকন্দ সাংবাদিকদের বলেন, “হরতাল গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে পরীক্ষা দেওয়াও শিক্ষার্থীদের অধিকার। তাদের এ অীধকার থেকে বঞ্চিত করা হবে মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন।”

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় গত রোববার থেকে টানা তিনদিন সারা দেশে হরতাল করে দলটি। একই কারণে এর আগে গত বৃহস্পতিবার সিলেট বিভাগের চার জেলায় হরতাল হয়। হরতালের কারণে ওই দিনগুলোর পরীক্ষা পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

বুধবার বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের এক বৈঠকের পর নেতারা ইংগিত দেন, ইলিয়াসকে শনিবারের মধ্যে ‘পাওয়া’ না গেলে পরদিন থেকে বিরোধী জোট আবার টানা হরতাল করবে।

এর আগে হরতালের তৃতীয় দিন মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সাংবাদিকদের বলেন, বিরোধী দলের হরতালের কারণে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

“এ সরকারের আমলে গত তিন বছরে শিক্ষা ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা হয়েছিল। লাগাতার হরতালের জন্য পুরো বছরের শিক্ষা ক্যালেন্ডার বিঘ্নিত হচ্ছে”, বলেন তিনি।

‘সাগর-রুনির দেহ পচে গেছে অনেকটাই’....

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির লাশের পুনঃময়নাতদন্ত করে চিকিৎসক জানিয়েছেন, দেহ অনেকটাই পচে যাওয়ায় সব ঠিকমতো বোঝা যায়নি।

ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান কাজী গোলাম মোখলেসুর রহমান বৃহস্পতিবার দুপুরে মর্গে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “বডি হাইলি ডিকম্পোজড হয়ে গেছে। পেশি ও চামড়া হাড় থেকে অনেকটাই সরে গেছে। অর্গানগুলোও ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছিল না।”

তারপরও ভিসেরা পরীক্ষার জন্য লাশ থেকে কিছু নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলে এই চিকিৎসক জানান।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর রাজাবাজারে নিজেদের ভাড়া বাসায় খুন হন মাছারাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুনি। এর আড়াই মাস পর বৃহস্পতিবার সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুজ্জামানের উপস্থিতিতে আজিমপুর গোরস্তান থেকে সাগর-রুনির লাশ তোলা হয় ভিসেরা ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য।

মোখলেসুর রহমান ছাড়াও ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান ও প্রভাষক ডা. পারভেজ ইফতেখার আহম্মেদ ময়না তদন্তের সময় উপস্থিত ছিলেন।

পুনঃময়নাতদন্তের পর মোখলেসুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, “চেতনানাশক বা বিষ প্রয়োগ করা হয়েছিল কি-না, কে আগে মারা গিয়েছি- এসব প্রশ্নের উত্তর জানার জন্যই কবর থেকে লাশ তোলা হয়।”

কবর দেওয়ার আড়াই মাস পর পরীক্ষা করে বিষ প্রয়োগের বিষয়টি বোঝা সম্ভব কি না জানতে চাইলে ফরেনসিক বিভাগের প্রধান বলেন, “সাধারণত সব বিষের আলামত এতোদিন থাকে না। তবে কিছু বিষের নমুনা বহুদিন পর্যন্ত দেহাশেষে থেকে যায়।”

হত্যাকাণ্ডের পর প্রথম ময়নাতদন্তের সময় ভিসেরা পরীক্ষা বা নমুনা রাখা হয়নি কেন জানতে চাইলে ডা. মোখলেস জানান, সেই সময় পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তা মৃত্যুর কারণ ও ধরন জানতে চেয়েছিলেন। বিষ প্রয়োগ সম্পর্কিত কোনো সন্দেহের কথা বলেননি।

“আমাদের তখন বিষ প্রয়োগের সন্দেহের কথা বললে তখন রাসায়নিক পরীক্ষাও করা হতো।”

সাগর-রুনি হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন রুনির ভাই। সে অনুযায়ী পুলিশ তদন্ত শুরু করে।

কিন্তু এখনো কোনো আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় এবং হত্যার কারণ জানতে না পারায় হাই কোর্ট ক্ষোভ প্রকাশ করে পুলিশের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এরপর সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ মামলার তদন্ত শেষ করার জন্য র‌্যাবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

তদন্তের দায়িত্ব নেওয়ার পর গত মঙ্গলবার ভিসেরা ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য কবরে থেকে সাগর-রুনির লাশ তোলার আবেদন করে র‌্যাব। ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম বিকাশ কুমার সাহা এ ব্যাপারে অনুমতি দিলে নির্বাহী হাকিম শহীদুজ্জামানকে লাশ তোলার বিষয়টি তদারক করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

সাগরের বোনের স্বামী শাহ মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বৃহস্পতিবার মর্গে সাংবাদিকদের বলেন, “র‌্যাবের এই লাশ উত্তোলন, পুনঃময়নাতদন্ত যাতে পুলিশের মতো ব্যর্থ না হয়। আমরা যেন এর ফলাফল পাই।”

Bangladesh Public Service Commission


Records - of

Heading/Title

Published on

Download

Seat Plan & Instruction of the Post : Assistant Director M/O. EXPATRIATES WELFARE OVERSEAS EMPLOYMENT 2012-04-26 13:49:42 Download
Press Advertisement for 3rd Class Employ(PSC) 2012-04-24 16:42:17 Download
Preliminary Result for the Post Personal Officer,M/O. Foreign,Psc,Cultural & Other Ministry 2012-04-24 11:20:40 Download
Exam date Schedule & Instruction for the Post Assistant Family Planning Officer,M/O. Health & Family Welfare & sub Assistant Engineer(Civil) m/o. Road & High way & Public health Engineering 2012-04-19 14:14:19 Download
Correction Advertisemet of Inspector/Investegator,M/O. Invironment & Forest 2012-04-12 10:15:25 Download
Written Exam Schedule & Instruction for the Post Flim Direction,Instructor,BTV, Textiles & Jute 2012-04-02 16:02:19 Download
Written Exam Schedule of Motor Transport Inspector & PIO M/O. BRTA & DRR 2012-03-20 18:54:33 Download
Exam Schedule, Instruction & Reject Candidates for the Post Administrative Officer, M/O. Railway, Food & Disaster Management,Foreign & Others Ministry 2012-03-15 16:06:06 Download
Correction of non cadre job circular(No 19-27) 2012-03-13 15:06:49 Download
Final Result for the Post Boylar Inspector,Examiner Tread Mark,Design & Patient M/O. Industry 2012-02-20 17:49:10 Download
Exam Schedule & Instruction for the Post System Analyst & Programmer, M/O. Finance 2012-02-09 16:47:49 Download
Exam Schedule & Instruction for the Post Assistant Director,advertising officer grad2 & Audience Research Officer, BTV 2012-02-02 12:49:18 Download
Valid & Reject Candidates for the post Programmer,Ministry of Land 2012-01-23 17:13:46 Download
Correction of Advertisemet Non cadre job circular(1-8) 2012-01-23 17:05:28 Download
Viva Exam Schedule for the Post Assistant Director,M/O. Power,Energy & Mineral Resources 2012-01-20 08:05:32 Download
Cancellation of Candidature for the post of Drug Inspectore,Drug Admin Directorate 2011-12-27 15:43:18 Download
Viva & Practical Exam Schedule for the Post Personal Officer,Finance & Etc Ministry 2011-12-22 16:06:18 Download
Exam Schedule & Instruction for the Post Assistant Director,,Department of Immigration & Passports 2011-12-21 10:53:25 Download
Viva Exam Schedule for the Post Programmer,M/O Water 2011-12-08 16:50:50 Download
Viva Exam Schedule for the Post Administrative Officer,Lgrd 2011-12-05 10:48:27 Download
Written Exam Schedule of Boiler Inspector, Examiner Patents (Textile, Mechanical, Chemistry, Electric Engineer, Design & Tread Marks) ,m/o Industry 2011-12-05 10:46:03 Download
Viva Exam Schedule for the Post System Analyst,m/o. Health & Water Resource 2011-10-05 14:50:12 Download
Viva Exam Schedule of System Analyst,Astt. System Analyst,Programmer & Maintenance Engineer,Department of Passport 2011-10-02 13:00:05 Download
Preliminary exam of Upazilla woman affairs officer 2011-08-11 11:35:27 Download
Instruction for written exam of Workshop Superintendent(BIMT) & Litho-code form fillup 2011-08-02 10:24:33 Download
Written exam of Personal Officer of Statistics Dept 2011-05-19 17:05:10 Download
Ammendment of UPIO written exam circular 2011-05-16 15:41:21 Download
Instruction for Litho-Code Fill-Up 2011-05-02 14:26:26 Download
Non-cadre job circular (21-29) 2011-02-07 10:00:00 Download
Non Cadre Advertisement 2010-10-18 10:00:00 Download
Lithocode Form fillup instruction 2010-09-21 09:21:21 Download
Instruction for Non-Cadre Written Exam 2010-08-17 09:21:21 Download
General Instruction and Syllabus for Non Cadre Exam 2010-08-10 09:21:21 Download

বুধবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১২

বাংলাদেশে কার্যক্রম বাড়াচ্ছে এসএপি...

বাংলাদেশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এসএপি। মূলত মবিলিটি, ক্লাউড, ইন-মেমোরি, অ্যানালিটিক্স এবং ডাটাবেজ টেকনোলজির সাহায্যে বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিধি বাড়াবে তারা। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেন এসএপি ইন্ডিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিটার গার্টেনবার্গ। এ সময় বাংলাদেশি গ্রাহকদের জন্য কাস্টোমাইজ সেবা প্রদানের লক্ষ্যে 'অপ্টিমাইজ উদ্যোগ ওয়ান' শীর্ষক 'বিজনেস অল ইন ওয়ান সলিউশন' উদ্বোধন করেন তিনি। অনুষ্ঠানে এসএপি বাংলাদেশ প্রধান ফাহিম তানভির আহমেদ এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট [এমার্জিং এশিয়া] প্রিয়দর্শী মহাপাত্র উপস্থিত ছিলেন। এসএপি এবং সহযোগী অপটিমাল সলিউশনস এই সেবাটি ডেভেলপ করেছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এসআই [সিস্টেম ইন্টিগ্রেটরস] সহযোগীদের সঙ্গে সমঝোতা কার্যক্রম দৃঢ় করার ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অনুষ্ঠানে এসএপি কর্মকর্তারা বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কেন্দ্রে পরিণত হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে ২০১৫ সাল নাগাদ এসএপির আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২ হাজার কোটি ইউরো।

মঙ্গলবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১২

৯০ কোটি ছাড়িয়ে ফেসবুক......!!!

সামাজিক যোগাযোগে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে ফেসবুক। ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারী সম্প্রতি ৯০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। মোট জনসংখ্যার ১৩ শতাংশ বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। সে হিসেবে ফেসবুক নেটওয়ার্ককে কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করলে জনসংখ্যার দিক দিয়ে চীন এবং ভারতের পর পরই স্থান পাবে। প্রতিদিন কমপক্ষে সাড়ে ৫২ কোটি ব্যবহারকারী নূ্যনতম একবারের জন্য হলেও ফেসবুক লগইন করে থাকে। স্ট্যাটাস আপডেট, স্থির চিত্র ও বিভিন্ন ফ্যানপেজ মিলিয়ে লাইক ও কমেন্টের সংখ্যা প্রতিদিন ৩২০ কোটি। পাশাপাশি প্রতি ২৪ ঘণ্টায় শুধু স্থিরচিত্র ও ভিডিও আপলোডের পরিমাণ ৩০ কোটি। মোট ব্যবহারকারীর ৫৫ শতাংশ মোবাইল ফেসবুক ব্যবহার করে। প্রতিদিন ফেসবুকে যুক্ত হচ্ছে কম করে হলেও ৮ লাখ নতুন মুখ। এ ধারা চলতে থাকলে চলতি বছরের অক্টোবরের মধ্যে ১০০ কোটির মাইলফলক স্পর্শ সম্ভব হবে। ব্যবহারকারীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মুনাফার পরিমাণ। গত বছরের তুলনায় মুনাফার পরিমাণ ৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০ কোটি ডলারে। সামাজিক যোগযোগে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ফেসবুকের কাছাকাছি রয়েছে টুইটার ও গুগল প্লাস। তবে টুইটার ও গুগলপ্লাসের মোট ব্যবহারকারী ৩০ কোটির মতো!।

এমন অসভ্য সরকার জীবনে দেখিনি....

নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে আজ মঙ্গলবার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাত-আটজন নেতা-কর্মীকে আটকের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন দলটির সভাপতি কাদের সিদ্দিকী।
ক্ষুব্ধ কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এমন অসভ্য সরকার আমি জীবনে কখনো দেখিনি। একটি প্রতিনিধিদলকে দলের দরজা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। আমি এখান থেকে আওয়ামী লীগ অফিসেও যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঘৃণা আর অপমানে সেখানে যাওয়া থেকে বিরত থাকলাম।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী ও দলের মহাসচিব হাবিবুর রহমান খানসহ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।
এ সময় পুলিশ সাত-আটজন নেতা-কর্মীকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যায়। কাদের সিদ্দিকী প্রধান ফটক থেকে বের হয়ে ভ্যানের কাছে গিয়ে বলেন, ‘আমাকেও গ্রেপ্তার করুন। আমাকেও নিয়ে যান।’ এরপর তিনি কার্যালয়ে ঢুকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
নেতা-কর্মীদের আটকের প্রতিবাদে কাদের সিদ্দিকী বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গামছা বিছিয়ে শুয়ে পড়েন। তিনি বলেছেন, ‘আমার যে সমস্ত কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের ছেড়ে না দিলে এখান থেকে আমি যাব না।’
দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আটক নেতা-কর্মীদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। এরপর কাদের সিদ্দিকী রাস্তা থেকে তাঁর অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করে শোকরানা নামাজ আদায় করেন।
এর আগে সাংবাদিকদের কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এটা কেনো ছেলে খেলা নয়। যা খুশি তা করা যায় না। আমাকে মেরে পিটিয়েও এখানে থেকে সরানো যাবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি গামছা পরি। কিন্তু তাই বলে আমি শাড়ি পরা কোনো কাপুরুষ না। আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমিই প্রতিবাদ করেছি।’
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপিকে বলতে এসেছিলাম, তিন দিনের হরতালে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। হরতালের বিকল্প কিছু করা যায় কি না।’

রাজধানীতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ......

1 2
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবাদে টানা তৃতীয় দিনের মতো আজ মঙ্গলবার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করছে দলটি। একই দাবিতে বিএনপি গত রোববার ও সোমবার দেশব্যাপী হরতাল করেছে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ, ককটেল ও পটকা বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।

মহাখালীতে পটকা বিস্ফোরণ:
মহাখালীর পানির ট্যাংকের উল্টোদিকে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে ২০-২৫ জন যুবক পটকা বিস্ফোরণ ঘটায়। এ সময় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ ওই যুবকদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে, মহাখালীর আইসিডিডিআরবির সামনে থেকে রেডিয়েন্ট কলেজ অব মেডিকেল টেকনলজি পর্যন্ত রাস্তায় প্রায় ৮-১০টি গাড়ি ভাঙচুর করে হরতাল সমর্থকেরা। এর মধ্যে একটি চলন্ত বাসও রয়েছে। এ সময় পুলিশের ধাওয়ার মুখে তারা পালিয়ে যায়।

মিরপুরে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা:
বেলা পৌনে ১২টায় মিরপুর-১ নম্বরে বৈশাখী সুপার মার্কেটের সামনে কয়েকজন হরতাল সমর্থক থেমে থাকা একটি বাসে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। এ সময় আশপাশের কর্তব্যরত পুলিশ চারজনকে আটক করে। আটক হওয়া ব্যক্তিরা হলেন—জিকরুল (২৮), ফারুক (৩০), বাবুল (২১) ও দুলাল (৩৭)।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজি ওয়াজেদ আলী বলেন, আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।


কারওয়ান বাজার ও আগারগাঁওয়ে গাড়িতে আগুন:
আজ সকাল সাতটার দিকে কারওয়ান বাজার এলাকায় দুটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে হরতাল সমর্থকেরা। এ সময় পার্শ্ববর্তী এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ছাত্রদলের ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী সকাল সাতটার দিকে হাতে লাঠিসোঁটা নিয়ে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউয়ে মিছিল বের করে। এ সময় তারা একটি প্রাইভেট কার ও কাভার্ট ভ্যান ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
সকাল ১০টার দিকে আগারগাঁওয়ে যাত্রীবাহী একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় হরতাল সমর্থকেরা। এ সময় যাত্রীরা দ্রুত বাস থেকে নেমে পড়ে। পরে দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, এতে কেউ হতাহত হয়নি।


কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘিরে রেখেছে পুলিশ:
হরতালের আগের দুই দিনের মতো আজ মঙ্গলবারও বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘিরে রেখেছে র্যাব ও পুলিশ। বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভেতরে অবস্থান করছেন। দলটির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে একটি মিছিল বের করার চেষ্টা করা হলে পুলিশি বাধায় তা পণ্ড হয়। নয়াপল্টনে এখন পর্যন্ত বড় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশের এলাকার দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।

গুলশান মোড়ে ককটেল বিস্ফোরণ:
গুলশান ১ নম্বর মোড়ে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই এলাকা দিয়ে সাদা রঙের একটি প্রাইভেট কার যাচ্ছিল। এটি থেকে গুলশান ১ নম্বর মোড়ে ককটেল তিনটি ফেলা হয়। এরপরই তা বিস্ফোরিত হয়। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

গুলশান-বাড্ডায় গাড়িতে ইটপাটকেল:
সকাল পৌনে সাতটার দিকে গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে স্বেচ্ছাসেবক দলের ব্যানারে ২০-২৫ জনের একটি মিছিল বের হয়। মিছিলটি কিছুক্ষণ সড়কে অবস্থান করে কয়েকটি গাড়িতে ইটপাটকেল ছোড়ে। পরে পুলিশের ধাওয়ায় মিছিলকারীরা পালিয়ে যায়।

মহাখালী-গুলশান সড়কে গাড়ি ভাঙচুর:
সকাল ১০টার দিকে মহাখালীর টিবি গেট পানির ট্যাংক গলি থেকে ছাত্রদলের ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী একটি অতর্কিত মিছিল বের করে। তারা মহাখালী-গুলশান সড়কে এসে তিনটি অটোরিকশাসহ পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এ সময় গাউসুল আযম মসজিদের সামনে অবস্থান নেয় পুলিশ। ছাত্রদল কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশও পাল্টা জবাব দেয়। একপর্যায়ে পুলিশে ধাওয়ায় ছাত্রদল কর্মীরা গলির ভেতরে লুকিয়ে যায়।

রাজধানীর যান চলাচল:
গত দুই দিনের তুলনায় আজ মঙ্গলবার রাজধানীতে যান চলাচল বেড়েছে। বিভিন্ন সড়কে প্রচুর সংখ্যক বাস, অটোরিকশা ও রিকশা চলছে। পাশাপাশি চলছে বেশকিছু প্রাইভেটকারও। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য মানুষের চলাচলও বেড়েছে।

পরীক্ষা স্থগিত:
বিএনপির ডাকা হরতালের কারণে আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠেয় আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীন এইচএসসি ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সরকারের এক তথ্য বিবরণীতে গতকাল রাতে এ কথা বলা হয়।

রবিবার, ২২ এপ্রিল, ২০১২

মুম্বাইয়ের হার কলকাতার জয়.....

চোট কাটিয়ে ফিরেছেন শচীন টেন্ডুলকার। আগের কয়েক ম্যাচে ব্যর্থ দুই বিদেশি রিচার্ড লেভি ও ডেভি জ্যাকবসের পরিবর্তে কাল জেমস ফ্র্যাঙ্কলিন ও থিসারা পেরেরাকে নিয়ে মাঠে নেমেছিল তাঁর দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। কিন্তু সবই গেল বিফলে। ১৬৩ রান করেও কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের কাছে ৬ উইকেটে হেরে গেছে দলটি। ম্যাচসেরা শন মার্শের লড়াকু হাফ সেঞ্চুরিতেই সপ্তম ম্যাচে তৃতীয় জয় পেয়েছে পাঞ্জাব।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং বেছে নেওয়া মুম্বাই ৪ উইকেটে ১৬৩ রান করে। সর্বোচ্চ ৭৯ করেন ওপেনার জেমস ফ্র্যাঙ্কলিন। দলে ফেরা টেন্ডুলকার করেছেন ২৩ বলে ২৩। জবাবে শন মার্শের ৪০ বলে অপরাজিত ৬৮ রানেই ১৫ বল হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছায় পাঞ্জাব।
বৃষ্টির কারণে দেরিতে শুরু হওয়া দ্বিতীয় ম্যাচে সাকিববিহীন কলকাতা ৫ উইকেটে হারিয়েছে ডেকান চার্জার্সকে। শিখর ধাওয়ানের হাফ সেঞ্চুরিতে প্রথমে ব্যাট করা ডেকান তোলে ৭ উইকেটে ১২৬ রান। এক ওভার বাকি থাকতেই এ রান টপকে যায় কলকাতা। ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন ব্রেট লি। এই জয়ে ৭ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে উঠে এল কলকাতা।

হরতালে স্থবির সারা দেশ.....

  • সিলেট মহানগরে গতকাল হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করলে পুলিশ লাঠিপেটা করে। জিন্দাবাজার এলাকা থেকে �
    সিলেট মহানগরে গতকাল হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করলে পুলিশ লাঠিপেটা করে। জিন্দাবাজার এলাকা থেকে ছবিটি তোলা
    প্রথম আলো
  • হরতাল চলাকালে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার দুই ছাত্রদলকর্মীর একজনকে খুলনা সদর থানার দ� হরতাল চলাকালে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার দুই ছাত্রদলকর্মীর একজনকে খুলনা সদর থানার দোতলার একটি কক্ষে ঝুলিয়ে নির্যাতন করছে পুলিশ। ডানে চোখ বাঁধা আরেক কর্মী
    ছবি: প্রথম আলো
1 2
  • বিক্ষিপ্ত ঘটনার মধ্য দিয়ে গতকাল রোববার রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালিত হয়েছে।
    ঢাকায় হরতাল-সমর্থকেরা বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও ককটেল ফাটিয়েছে। পুলিশ হরতাল-সমর্থকদের রাস্তায় দেখামাত্র লাঠিপেটা ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে। কয়েকটি স্থানে হরতালকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষও হয়েছে।
    সিলেট ছাড়া আর কোথাও বড় ধরনের গোলাযোগ হয়নি। সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশসহ ৪০ জন আহত হয়েছে। এ ছাড়া রাজশাহী, খুলনা, কুষ্টিয়া, শেরপুর, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় হরতাল-সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হয়েছে। সাভারে হরতালকারীদের ধাওয়া খেয়ে একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারায়। গাড়িটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেলে চালক নিহত হন।
    এ সরকারের আমলে অন্যান্য হরতালের তুলনায় গতকালের হরতালে রাজধানীতে যান চলাচল ছিল অনেক কম। কিছু কিছু সড়কে অল্পসংখ্যক বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ব্যক্তিগত গাড়ি চলতে দেখা গেছে। বরাবরের মতো এই হরতালেও নগরের প্রধান সড়কগুলো ছিল রিকশার দখলে। রাজধানী থেকে দূরপাল্লার কোনো বাস ছাড়েনি। তবে রেল, লঞ্চ ও বিমান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিপণিবিতান বন্ধ ছিল। বেশির ভাগ দোকানপাট খোলেনি। ফলে জীবনযাত্রা প্রায় স্থবির হয়ে পড়ে।
    বিএনপি অভিযোগ করেছে, হরতালকে কেন্দ্র করে সারা দেশে তাদের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া অনেকে পুলিশের পিটুনিতে আহত হয়েছেন।
    পুলিশের হিসাবে, সিলেটের বিভিন্ন এলাকা থেকে ২০১ জনকে এবং ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলা থেকে ১০৮ জনকে আটক করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশ জানিয়েছে, হরতাল চলাকালে রাজধানীতে আটক করা হয়েছে ৩১ জনকে। এ ছাড়া ঢাকায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ আদালত সক্রিয় ছিলেন। তবে ঢাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত কাউকে শাস্তি দেননি।
    বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সাংসদ ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবাদ এবং তাঁকে ফেরত দেওয়ার দাবিতে এই হরতাল ডাকা হয়। হরতালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটসহ আরও কয়েকটি দলের সমর্থন ছিল। বিএনপির অভিযোগ, গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে রাজধানীর রাস্তা থেকে সরকারের লোকজন ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়ে গুম করেছে। গতকাল পর্যন্ত তাঁর খোঁজ না মেলায় আজ সোমবারও সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে বিএনপি।
    বিএনপি কার্যালয় অবরুদ্ধ: আর্মার্ড কার, জলকামান, প্রিজন ভ্যান নিয়ে বিপুলসংখ্যক পুলিশ নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভোর থেকে অবরুদ্ধ করে রাখে। নেতা-কর্মীদের কার্যালয়ের আশপাশে ভিড়তে দেওয়া হয়নি। সারা দিন কার্যালয়ের ভেতরে অবরুদ্ধ থাকেন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক নাজিমউদ্দিন আলমসহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা। দুপুরে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকাও সেখানে যান।
    ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে বেলা পৌনে ১১টার দিকে একটি মিছিল ফকিরাপুল কাঁচাবাজারের কাছে এলে পর পর চারটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে কাউকে পায়নি। এ ঘটনায় একজন আহত হন।
    পুলিশ দাবি করেছে, ছাত্রদলের মিছিল থেকে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। ছাত্রদলের একজন নেতা অভিযোগ করেন, ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা তাঁদের মিছিলে আক্রমণ করেছে।
    সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের উল্টো দিকে ভাসানী ভবনের পাশের গলি থেকে হরতালবিরোধী একটি ঝটিকা মিছিল বের করে ছাত্রলীগ। ভাসানী ভবনে মহানগর বিএনপির কার্যালয়। মিছিলের আওয়াজ শুনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থাকা পুলিশ ও আশপাশে থাকা র‌্যাবের সদস্যরা তৎপর হন। কিন্তু ছাত্রলীগের ব্যানার দেখার পর র‌্যাব-পুলিশ সরে দাঁড়ায়।
    সংসদ ভবন এলাকা: হরতাল চলাকালে সংসদ এলাকায় মিছিল করতে পারেননি বিএনপির সাংসদেরা। সকাল নয়টা থেকে ১১টা পর্যন্ত তাঁরা সংসদ ভবনের টানেলের পশ্চিম পাশের প্রবেশপথ থেকে মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন। পরে তাঁরা টানেলের পূর্ব প্রান্তের সড়কে সমাবেশ করেন।
    সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংসদ এম কে আনোয়ার, মাহবুবউদ্দিন, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, মজিবর রহমান সরোয়ার, হাফিজুর রহমান, গোলাম মোস্তফা, সৈয়দা আসিফা আশরাফি, নিলোফার বেগম, রাশেদা বেগম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে তাঁরা সংসদ ভবনের ভেতরে যান।
    সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থ সরকার বেসামাল হয়ে পড়েছে। এ জন্য ক্ষমতায় টিকে থাকতে প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিকদের গুম করা হচ্ছে।
    ফার্মগেটে দিনভর ছিল প্রচুর নিত্যযাত্রী ও রিকশা-ভ্যানের জটলা।
    ওয়ারী: ওয়ারীর টিপু সুলতান রোডে সাবেক কাউন্সিলর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল বাশারের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়। পুলিশ সেখান থেকে আবুল বাশারসহ ১২ জনকে আটক করে। এ সময় মিছিলকারীদের সঙ্গে পুলিশের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়।
    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: সকালে হরতালে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক খলিলুর রহমানসহ সংগঠনের ২৮ নেতা-কর্মীকে জজকোর্ট এলাকা থেকে আটক করে পুলিশ। ছাত্রদল দাবি করছে, তাঁদের পুলিশ অকারণে আটক করেছে। তাঁরা জজকোর্টে একটি মামলার হাজিরা দিতে গিয়েছিলেন। কোনো বিশৃঙ্খলার সঙ্গে তাঁরা জড়াননি।
    অবশ্য কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক জহির রায়হান প্রথম আলোকে বলেন, যাচাই-বাছাইয়ে নিরপরাধ প্রমাণিত হলে আটককৃতদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
    মহাখালীতে লেগুনায় আগুন: বেলা ১১টার দিকে মহাখালীর আমতলী মোড়ে মিরপুর থেকে মহাখালীগামী একটি লেগুনায় (হিউম্যান হলার) আগুন ধরিয়ে দেয় হরতাল-সমর্থকেরা। পুলিশ সেখান থেকে এক ব্যক্তিকে আটক করে। এর পরপরই মহাখালীর ডিওএইচএসের বাসা থেকে ১০-১২ জন নেতা-কর্মী নিয়ে বের হন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ। তাঁরা আমতলী মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ বাধা দেয়। হান্নান শাহ পুলিশকে বলেন, তাঁরা ইলিয়াস আলীর বাড়ি যাচ্ছেন। তখন পুলিশি পাহারায় তাঁদের বনানীতে ইলিয়াস আলীর বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে বের হয়ে হান্নান শাহ নিখোঁজ নেতা ইলিয়াস আলীকে অনতিবিলম্বে ফেরত দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। এরপর পুলিশ প্রহরায় তাঁকে আবার ডিওএইচএস এলাকায় পৌঁছে দেওয়া হয়।
    এর আগে সকালে বিএনপির সহসভাপতি সেলিমা রহমানের নেতৃত্বে মহাখালী-গুলশান সড়কে ১০-১২ জন মহিলা কর্মী একটি মিছিল বের করেন। পুলিশ দেখে মিছিলকারীরা ব্র্যাক সেন্টারে ঢুকে পড়েন। এ ছাড়া সকাল ১০টায় মহাখালী বাসস্ট্যান্ডের পাশের একটি গলি থেকে কিছু যুবক রাস্তায় ইটপাটকেল ছুড়ে পালিয়ে যায়।
    মিরপুর: মিরপুর ১ ও ১২ নম্বর থেকে গুলিস্তান ও উত্তরার গন্তব্যে কিছু বাস চলাচল করেছে। ১১টা পর্যন্ত মিরপুর ১ ও ১০ নম্বরে এবং গাবতলী এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হরতালবিরোধী মিছিল করে। তবে হরতালের সমর্থনে কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।
    মোহাম্মদপুর-ধানমন্ডি: বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা কলেজের সামনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা একটি মিছিল বের করেন। এ সময় তাঁদের বাধার মুখে প্রায় আধঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। ধানমন্ডি-মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন রাস্তায় দুপুরের পরপর যান চলাচল বাড়তে থাকে। এর আগে বেলা ১১টার দিকে লালবাগ থেকে হরতালবিরোধী এক মিছিল বের করে আওয়ামী লীগ।
    ছিল না শরিকদের তৎপরতা: গতকালের হরতালে ঢাকায় বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দলের নেতা-কর্মীদের রাজপথে দেখা যায়নি। তবে জাতীয় সংসদ ভবন প্লাজায় অনুষ্ঠিত বিএনপির সাংসদদের বিক্ষোভ মিছিলে জামায়াতের সাংসদ হামিদুর রহমান আযাদ উপস্থিত ছিলেন।
    হরতালে জামায়াত-শিবিরকে মাঠে দেখা না যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে হামিদুর রহমান আযাদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বিএনপির সঙ্গে যৌথ পরিকল্পনা করে হরতালে অংশ নিয়েছি। তাতে কিছুটা সমন্বয়হীনতা হয়েছে।’
    রাতে দুটি বাসে আগুন: ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নর্দ্দা এলাকায় থামানো একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। মডার্ন এন্টারপ্রাইজের ওই বাসটি ঢাকা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ পথে চলাচল করত। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
    রাত সাড়ে ১২টার দিকে মগবাজার ওয়্যারলেস গেট এলাকায় একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে আগুন নেভান।

চীনের প্রতিরক্ষা ব্যয় কোথায় গিয়ে থামবে???

  1. ২০১০ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিইচি। তাতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় চীনের খবরদারি নিয়ে নানা অভিযোগের মুখে পড়েন তিনি। অসংখ্য নালিশের জবাব সামাল দিতে গিয়ে হঠাত্ বোকার মতো তিনি বলে ওঠেন, ‘চীন একটি বিশাল দেশ। অন্য দেশগুলো ছোট, আর এটাই প্রকৃত কারণ।’ তাঁর কথা ঠিক। ভৌগোলিক ও জনসংখ্যার দিক থেকে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় দেশ চীন। কিন্তু সামরিক শক্তির দিক থেকেও দেশটির ওপর কেউ নেই এ অঞ্চলে। চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে ধীরে ধীরে পাখা মেলছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই সেনাবাহিনী।
    চীন দ্রুত তার সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন করছে; এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এর পেছনে দেশটি ঠিক কত ব্যয় করছে তা নিয়ে মতভেদ আছে। গত দুই দশকে দেশটির প্রতিরক্ষা বাজেট প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (সিপ্রি) মতে, ২০০০ সালে চীনের প্রতিরক্ষা ব্যয় ছিল তিন হাজার কোটি ডলার। ১০ বছর বাদে তা প্রায় চার গুণ বাড়ে। ২০১০ সালে দেশটির প্রতিরক্ষা ব্যয় গিয়ে ঠেকে ১২ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে। অবিশ্বাস্য! তার পরও ওই হিসাবটিতে গবেষণা এবং উন্নয়ন খাতের ব্যয় ধরা হয়নি। গবেষণা ও উন্নয়ন খাত অন্তর্ভুক্ত করা হলে ২০১২ সালে দেশটির প্রতিরক্ষা ব্যয় দাঁড়াবে ১৬ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের মতো। এখনো প্রতিরক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি করে যুক্তরাষ্ট্রই। তবে চীন যেভাবে এগোচ্ছে তাতে ২০৩৫ সালের পর দেশটির প্রতিরক্ষা ব্যয় যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে।
    চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনী। ২৩ লাখ সক্রিয় সদস্য নিয়ে এটি গঠিত। পেন্টাগনের থিঙ্কট্যাঙ্ক ভাবছে, চীন এখন দূর থেকে শত্রু সেনাকে ধ্বংস করার শক্তি অর্জনের পথে। তাদের সামরিক সরঞ্জামে যুক্ত হচ্ছে জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, আধুনিক ডুবোজাহাজের বহর এবং আকাশ পথে স্যাটেলাইট বিধ্বংসী অস্ত্র—যা সুদূর অবস্থান থেকে যেকোনো দেশের সামরিক শক্তিকে ধরাশায়ী করতে সক্ষম।
    চীনের এই প্রস্তুতি দেখে মনে হয়, দেশটি পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ ওকিনাওয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও গুয়ামে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটি এবং বিমানবাহী রণতরীকে তাক করেছে। এতে এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের শক্তি প্রদর্শন প্রক্রিয়া হুমকির মুখে পড়েছে। অন্যদিকে এ অঞ্চলে মার্কিন মিত্ররাও যুক্তরাষ্ট্রের ওপর খুব একটা নির্ভর করতে পারবে বলে মনে হয় না। এদিকে বহুদিন ধরে তাইওয়ানের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতার বিরোধিতা করে আসছে চীন। এ অবস্থায় তাইওয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করলে চীন তাইওয়ান আক্রমণ করে বসতে পারে।
    দিন দিন অগ্রসরমাণ চীনের সামরিক শক্তি এশিয়ায় সতর্ক সংকেত দিচ্ছে এবং মূলত এটাকে কেন্দ্র করেই ঘুরছে মার্কিন প্রতিরক্ষা নীতি। এ জন্য গত জানুয়ারিতেই বারাক ওবামা ও তাঁর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লিওন প্যানেট্টা এশিয়া নিয়ে তাঁদের নতুন ‘কৌশলগত পথনির্দেশনা’ (স্ট্র্যাটেজিক গাইডেন্স) প্রকাশ করেছেন। আগামী ১০ বছরে দেশটি প্রতিরক্ষা ব্যয় থেকে ৫০ হাজার কোটি ডলার ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা রয়েছে সেখানে। কিন্তু সদ্য প্রকাশিত ওই নির্দেশনায় এটাও আছে যে, সম্ভাব্য হুমকি প্রতিরোধ করতে এবং এ অঞ্চলে মার্কিন শক্তি প্রদর্শনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই সম্ভাব্য সব কিছু করবে।
    মার্কিনিদের ওই কৌশলপত্রে কী আছে সেটা খুব পরিষ্কার। এত দিন ইরাক ও আফগানিস্তান নিয়ে মগ্ন থাকা দেশটি চীনের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ সামরিক শক্তির দিকে খুব একটা নজর দেয়নি। মার্কিন জ্যেষ্ঠ কূটনৈতিকদের মতে, এ অঞ্চলে খবরদারি করার ব্যাপারে চীনের একটি উচ্চাভিলাষ আছে। দেশটি চায় অন্য কেউ যেন এ অঞ্চলে কর্তৃত্ব দেখাতে না পারে। অন্যদিকে রুজভেল্টের সময় থেকে যুক্তরাষ্ট্র এ অঞ্চলে তার আধিপত্য কায়েমের চেষ্টা চালিয়ে আসছে। আর হয়তো সেই ধারাবাহিকতা থেকেই ওবামা গত নভেম্বরে ঘোষণা দিয়েছেন শিগগিরই অস্ট্রেলিয়ায় আড়াই হাজার মার্কিন মেরিন সেনা নামবে।
    চীনের বিশাল সেনাবাহিনী গড়ে তোলার পেছনে কী কারণ থাকতে পারে এবং কীভাবে ও কী কাজে দেশটি তার এই বাহিনীকে ব্যবহার করবে কিংবা কে এই সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে আছে—এসব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিশ্ববাসীর মনে। চীনও তাই উদ্বিগ্ন যে কীভাবে বিশ্বকে পরিষ্কার একটা ধারণা দেওয়া যায় এ নিয়ে। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের ‘কৌশলগত পথনির্দেশনায়’ এরই মধ্যে এ ব্যাপারে বলা হয়েছে—‘বিশাল সেনাবাহিনী গড়ে তোলার সঙ্গে সঙ্গে চীনকে তার উদ্দেশ্যটাও পরিষ্কার করতে হবে। আর এ অঞ্চলে সম্ভাব্য সংঘর্ষ এড়াতে এটা খুবই জরুরি।’

    অবশ্য কাগজে-কলমে চীন তার প্রতিশ্রুতি রাখতে বাধ্য। এ নিয়ে তার একটি পুরোনো স্লোগান রয়েছে। যেটাকে দেশটি বলে থাকে ‘শান্তিপূর্ণ বেড়ে ওঠা’। চীনের দেশটির পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারকেরা সব সময় নিয়মতান্ত্রিক বহু মেরুর একটি বিশ্বব্যবস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করে থাকেন। তবে তাঁরা যে নিজেদের সামরিক শক্তিকে যুক্তরাষ্ট্রের সমকক্ষ করতে চান তা স্বীকার করতে চান না।

    কিন্তু তা স্বীকার না করলেও দক্ষিণ এবং পূর্ব চীন সাগরে দেশটির আচরণ ভিন্ন সংকেত দেয়। গত দেড় বছরে সামুদ্রিক সম্পদ সমৃদ্ধ এলাকার অধিকার নিয়ে চীনের জাহাজ ও নৌযানের সঙ্গে জাপান, ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ফিলিপাইনের নৌযানের সংঘর্ষ লেগে রয়েছে। এ সব ঘটনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে চীনের রাষ্ট্রচালিত গ্লোবাল টাইমস পত্রিকার একটি সম্পাদকীয়তে লেখা হয়, ‘এই দেশগুলো যদি চীনের সঙ্গে তাদের বর্তমান আচরণ পরিবর্তন না করে, তবে তাদেরকে শিগগিরই কামানের গর্জন শুনতে প্রস্তুত হতে হবে। যদি এটাই দ্বন্দ্ব নিরসনের একমাত্র পথ হয় তবে সেজন্য আমাদেরকেও (চীন) তৈরি থাকতে হবে।’ এই বক্তব্যটা সরকারি কোনো ঘোষণা ছিল না। কিন্তু, এ ধরনের ঝগড়াটে মনোভাবের সম্পাদকীয় দেখে মনে হয়, চীনের গণমাধ্যম দেশটির জাতীয় স্বার্থে যেকোনো কিছু বলার পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করতে পারে। কারণ গণমাধ্যমও সেখানে পুরোপুরি রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত।
    গ্লোবাল টাইমসের এমন বক্তব্যে চীনের পররাষ্ট্র দপ্তরের বাকপটু ও স্মার্ট কর্মকর্তারা বিব্রত হলেও পত্রিকাটির মতামত প্রকাশে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। চীনের এই পত্রিকাটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাপটে অনেকটা ফক্স নিউজের মতোই আচরণ করে।
    চীনের সেনাবাহিনী বলে, ‘সক্রিয়ভাবে আত্মরক্ষা করা তাদের অত্যাবশ্যকীয় কৌশল।’ কিন্তু, তারাই বলে, ‘আমাদের জাতীয় স্বার্থে কেউ আঘাত দেওয়ার অর্থ হলো তারাই আমাদেরকে প্রথমে গুলি ছুড়েছে।’ সে ক্ষেত্রে পিপলস লিবারেশন আর্মির বক্তব্য হলো, ‘শত্রুর ওপর আধিপত্য বিস্তারের জন্য সম্ভাব্য সবকিছুই করতে রাজি আমরা।’

r u check world ranking ur web site???



r u  check world ranking ur web site???
http://push2check.com


Adding a favorites icon to your site (Favicon)

This tutorial is written and contributed by John Pollock, with changes by JavaScriptKit.com
Have you ever added a site to your favorites menu in modern browsers such as IE and Firefox, and noticed that a web site's own custom icon was added beside the site's title in your list? Rather than the plain default icon, this custom icon makes the site stand out from the others in the list. Now, which site are you most likely to click on when you view that list again? Probably the one with the special icon!
If you haven't seen one yet, you can take a look by going to sites such as Dynamicdrive.com or Pageresource.com, and adding them to your favorites list. Notice how a colored icon suddenly appears in the favorites menu, and how the icon is also added to your "Address" area where you type in a web site URL.
So, how can you do the same thing? All that is actually required is that you create a file called favicon.ico and place it in your main website directory where the other HTML files are stored. The trick is in the creation of the icon file.
First, you will probably want to get an icon creation tool to create your own favorites icon. One good one isMicroangelo. Or even easier yet, there's an cool online tool that lets you upload any image, and it resizes and converts it to a favicon: Favicon generator.
When creating a Favicon, you should be aware of the following guidelines:
i) Make sure the size of your icon is 16x16 pixels. This is the size the browser will expect.
ii) Make sure you use only a 16 color palette. Again, it needs to be this way to work properly.
After you've created a neat favicon, it's time to add it to your site. To do so, follow the below simple procedure:
  1. Upload the generated file ("favicon.ico") to your site. Verify it's there by typing http://mysite.com/favicon.ico in the browser's location, where "mysite.com" is your site's address.

শনিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১২

The Ministry of Information & Communication Technology


The Ministry of Information & Communication Technology, Government of Bangladesh is promoting  Information & Communication Technology as stewardship of positive change in society and for balanced socio-economic upliftment and national well-being and thus to make Information & Communication Technology a part of national culture. The use of  Information & Communication Technology as a means of sustainable use of Environment, Ecosystem and Resources, and to contribute to world pool of knowledge in Information & Communication Technology

Ministry of Information & Communication Technology ,Government of Bangladesh is promoting Information & Communication Technology as stewardship of positive change in society and for balanced socio-economic upliftment and national well-being and thus to make Information & Communication Technology a part of national culture. The use of Information & Communication Technology as a means of sustainable use of Environment, Ecosystem and Resources, and to contribute to world pool of knowledge in Information & Communication Technology.

Ministry of Information & Communication Technology has been working relentlessly to step up peace and prosperity of the country through proper utilization of Information & Communication appropriate technology. In last five years Ministry of Information & Communication Technology has achieved a rare feat with due policy level support and with proper planning.

In 2002, the name of the ministry was changed from ‘Science and Tecchnology’ to ‘Ministry of Science and Information & Communication Technology’. To give more thrust for ICT sector the Division has upgraded as Ministry of Information & Communication Technology on 05/12/2011. The change is the evidence of understanding of the importance of ICT from the highest policy level and also an indication that the government is keen to keep pace with modern changing world. The change has brought new life to the activities of Ministry of Information & Communication Technology.
PDF Print E-mail
আইসিটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলমান কর্মসূচীসমুহ:
ক্রমিক নং
কর্মসূচির নাম
বাস্তবায়ন কাল
প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়)
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল
দেশে ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রর্বতন ও কন্ট্রোলার অব সার্টিফাইয়িং অথরিটি-র কার্যালয় চালুকরণ কর্মসূচী
জানুয়ারী, ২০১২ থেকে
জুন, ২০১৪
১১৫.৪৫
ঢাকা বিভাগের (বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা বাদে) বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন ইউনিয়নে ই-সেন্টার স্থাপন কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৭০৩.০৩
সিলেট বিভাগ ও ঢাকা বিভাগের বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন ইউনিয়নে ই সেন্টার স্থাপন কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৫৪৪.১০
রাজশাহী বিভাগের বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন ইউনিয়নে ই-সেন্টার স্থাপন কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৭৮২.৫৩
খুলনা ও বরিশাল বিভাগের বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন ইউনিয়নের ই-সেন্টার স্থাপন কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৮৭০.৩৮
চট্রগ্রাম বিভাগের বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন ইউনিয়নে ই-সেন্টার স্থাপন কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৭১৫.৬১
বৃহত্তর ফরিদপুর, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৯.৯১
বৃহত্তর সিলেট ও কুমিল­া জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৯.৯১
বৃহ্ত্তর খুলনা, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৯.৯১
১০
বৃহত্তর দিনাজপুর ও রংপুর জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কর্মসূচী
জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৯.৯১
১১
আইসিটি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়ন
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে জুন, ২০১৩
৮০০.০০
১২
বৃহত্তর ঢাকা জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৪.০৬
১৩
বৃহত্তর ময়মনসিংহ, জামালপুর ও টাঙ্গাইল জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৪.০৬
১৪
বৃহত্তর নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৪.০৬
১৫
বৃহত্তর রাজশাহী, বগুড়া ও পাবনা জেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি সম্প্রসারণ
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে জুন, ২০১২
৯৪৪.০৬
১৬
সরকারী-বেসরকারী উদ্যোগে শিক্ষা ব্যবস্থায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের পাইলটি কর্মসূচী
মার্চ, ২০১০ থেকে ফেব্রুয়ারী, ২০১৩
৪৫১.১৮
১৭
জাতীয় ডাটা সেন্টার সম্প্রসারণ কর্মসূচী
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে ডিসেম্বর, ২০১১
৬৯৮.০০
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃর্পক্ষ
১৮
কাওরান বাজারস্থ জনতা টাওয়ারকে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে রূপান্তরন কর্মসূচীর
জুলাই, ২০১১ থেকে জুন ২০১২
৮০০.০০

javascript:void(0);