নয়াপল্টনে
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে আজ মঙ্গলবার কৃষক শ্রমিক জনতা
লীগের সাত-আটজন নেতা-কর্মীকে আটকের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত
করেছেন দলটির সভাপতি কাদের সিদ্দিকী।
ক্ষুব্ধ কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এমন অসভ্য সরকার আমি জীবনে কখনো দেখিনি। একটি প্রতিনিধিদলকে দলের দরজা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। আমি এখান থেকে আওয়ামী লীগ অফিসেও যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঘৃণা আর অপমানে সেখানে যাওয়া থেকে বিরত থাকলাম।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী ও দলের মহাসচিব হাবিবুর রহমান খানসহ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।
এ সময় পুলিশ সাত-আটজন নেতা-কর্মীকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যায়। কাদের সিদ্দিকী প্রধান ফটক থেকে বের হয়ে ভ্যানের কাছে গিয়ে বলেন, ‘আমাকেও গ্রেপ্তার করুন। আমাকেও নিয়ে যান।’ এরপর তিনি কার্যালয়ে ঢুকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
নেতা-কর্মীদের আটকের প্রতিবাদে কাদের সিদ্দিকী বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গামছা বিছিয়ে শুয়ে পড়েন। তিনি বলেছেন, ‘আমার যে সমস্ত কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের ছেড়ে না দিলে এখান থেকে আমি যাব না।’
দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আটক নেতা-কর্মীদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। এরপর কাদের সিদ্দিকী রাস্তা থেকে তাঁর অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করে শোকরানা নামাজ আদায় করেন।
এর আগে সাংবাদিকদের কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এটা কেনো ছেলে খেলা নয়। যা খুশি তা করা যায় না। আমাকে মেরে পিটিয়েও এখানে থেকে সরানো যাবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি গামছা পরি। কিন্তু তাই বলে আমি শাড়ি পরা কোনো কাপুরুষ না। আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমিই প্রতিবাদ করেছি।’
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপিকে বলতে এসেছিলাম, তিন দিনের হরতালে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। হরতালের বিকল্প কিছু করা যায় কি না।’
ক্ষুব্ধ কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘এমন অসভ্য সরকার আমি জীবনে কখনো দেখিনি। একটি প্রতিনিধিদলকে দলের দরজা থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। আমি এখান থেকে আওয়ামী লীগ অফিসেও যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঘৃণা আর অপমানে সেখানে যাওয়া থেকে বিরত থাকলাম।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী ও দলের মহাসচিব হাবিবুর রহমান খানসহ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন।
এ সময় পুলিশ সাত-আটজন নেতা-কর্মীকে আটক করে প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যায়। কাদের সিদ্দিকী প্রধান ফটক থেকে বের হয়ে ভ্যানের কাছে গিয়ে বলেন, ‘আমাকেও গ্রেপ্তার করুন। আমাকেও নিয়ে যান।’ এরপর তিনি কার্যালয়ে ঢুকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
নেতা-কর্মীদের আটকের প্রতিবাদে কাদের সিদ্দিকী বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গামছা বিছিয়ে শুয়ে পড়েন। তিনি বলেছেন, ‘আমার যে সমস্ত কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের ছেড়ে না দিলে এখান থেকে আমি যাব না।’
দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আটক নেতা-কর্মীদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। এরপর কাদের সিদ্দিকী রাস্তা থেকে তাঁর অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করে শোকরানা নামাজ আদায় করেন।
এর আগে সাংবাদিকদের কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এটা কেনো ছেলে খেলা নয়। যা খুশি তা করা যায় না। আমাকে মেরে পিটিয়েও এখানে থেকে সরানো যাবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি গামছা পরি। কিন্তু তাই বলে আমি শাড়ি পরা কোনো কাপুরুষ না। আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমিই প্রতিবাদ করেছি।’
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপিকে বলতে এসেছিলাম, তিন দিনের হরতালে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। হরতালের বিকল্প কিছু করা যায় কি না।’
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন