কুয়ালালামপুরে গতকাল
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মালয়েশিয়ার
প্রধানমন্ত্রীর ভারত ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত সামি ভেলুর সঙ্গে
করমর্দন করেন। এ সময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত
ছিলেন
ছবি: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সৌজন্যে
পদ্মা
বহুমুখী সেতু নির্মাণে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে
বাংলাদেশ। গতকাল মঙ্গলবার মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে দুই দেশের
মধ্যে এই স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও মালয়েশিয়ার পক্ষে ওই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভারত ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত দাতো সেরি সামি ভেল্লু স্মারকে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষরের পর টেলিফোনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতো সারি মোহাম্মদ নাজিব তুন রাজাক। এ সময় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী অবকাঠামোসহ দুই দেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ জানান, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। পরে টেলিফোনে কথা বলেন দুই প্রধানমন্ত্রী। এ সময় দুই নেতাই পদ্মা সেতু নির্মাণ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরকে দুই দেশের সম্পর্কের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এর মাধ্যমে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার হবে।
সমঝোতা চুক্তির প্রধান উদ্দেশ্য, দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থ ও শর্তের ভিত্তিতে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা, উন্নয়ন, অর্থায়ন, নির্মাণ, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে পরস্পরকে সহযোগিতা। এই সমঝোতার ভিত্তিতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের বিষয়ে উভয় দেশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে। মালয়েশিয়ার সরকারি-বেসরকারি কোম্পানি বাংলাদেশে ২৩০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজাক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি একটু আগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক প্রকল্পে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ায় হাসিনা খুবই খুশি এবং এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আমি মনে করি।’
প্রধানমন্ত্রী নাজিব আরও বলেন, ‘এখন আমরা ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে অর্থায়নসংক্রান্ত চুক্তি করব। এরপর ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর যখন কাজ শুরু করব তখন সেই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত থাকতে পারব বলে আমি আশা করি।’
ঠিকাদার নিয়োগের বিষয়ে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে সবচেয়ে ভালো ঠিকাদারই নিয়োগ দেওয়া হবে।
সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী চলতি বছরই পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে। এরপর ৫৪ মাসের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা। বাসস, বারনামা, দ্য স্টার অনলাইন।
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও মালয়েশিয়ার পক্ষে ওই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভারত ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত দাতো সেরি সামি ভেল্লু স্মারকে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষরের পর টেলিফোনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতো সারি মোহাম্মদ নাজিব তুন রাজাক। এ সময় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী অবকাঠামোসহ দুই দেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ জানান, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। পরে টেলিফোনে কথা বলেন দুই প্রধানমন্ত্রী। এ সময় দুই নেতাই পদ্মা সেতু নির্মাণ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরকে দুই দেশের সম্পর্কের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। একই সঙ্গে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এর মাধ্যমে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার হবে।
সমঝোতা চুক্তির প্রধান উদ্দেশ্য, দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থ ও শর্তের ভিত্তিতে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা, উন্নয়ন, অর্থায়ন, নির্মাণ, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে পরস্পরকে সহযোগিতা। এই সমঝোতার ভিত্তিতে পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়নের বিষয়ে উভয় দেশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে। মালয়েশিয়ার সরকারি-বেসরকারি কোম্পানি বাংলাদেশে ২৩০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজাক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি একটু আগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক প্রকল্পে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ায় হাসিনা খুবই খুশি এবং এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আমি মনে করি।’
প্রধানমন্ত্রী নাজিব আরও বলেন, ‘এখন আমরা ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে অর্থায়নসংক্রান্ত চুক্তি করব। এরপর ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর যখন কাজ শুরু করব তখন সেই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত থাকতে পারব বলে আমি আশা করি।’
ঠিকাদার নিয়োগের বিষয়ে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে সবচেয়ে ভালো ঠিকাদারই নিয়োগ দেওয়া হবে।
সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী চলতি বছরই পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হবে। এরপর ৫৪ মাসের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা। বাসস, বারনামা, দ্য স্টার অনলাইন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন